টুকরো খবর

দক্ষিণ ২৪ পরগনা কুলপির দেরিয়া দি দেরিয়া ক্লাবের পরিচালনায় দু’দিন ধরে চলা নক আউট ফুটবল প্রতিযোগিতা শেষ হল। রবিবার বিকালে ফাইনাল খেলা হয়। ফাইনালে মুখোমুখি হয় আর টেকনো ক্লাব এবং রবীন্দ্রনগর স্মৃতি ক্লাব। ওই খেলায় দুই গোলে জয়ী হয় স্মৃতি ক্লাব। এ দিনের ফাইনাল খেলা উদ্বোধন করেন প্রাক্তন ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য, স্থানীয় বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার প্রমুখ।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৯ মার্চ ২০১৫ ০১:০৫
Share:

পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান।—নিজস্ব চিত্র।

কুলপির গ্রামে ফুটবল
নিজস্ব সংবাদদাতা • কুলপি

Advertisement

দক্ষিণ ২৪ পরগনা কুলপির দেরিয়া দি দেরিয়া ক্লাবের পরিচালনায় দু’দিন ধরে চলা নক আউট ফুটবল প্রতিযোগিতা শেষ হল। রবিবার বিকালে ফাইনাল খেলা হয়। ফাইনালে মুখোমুখি হয় আর টেকনো ক্লাব এবং রবীন্দ্রনগর স্মৃতি ক্লাব। ওই খেলায় দুই গোলে জয়ী হয় স্মৃতি ক্লাব। এ দিনের ফাইনাল খেলা উদ্বোধন করেন প্রাক্তন ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য, স্থানীয় বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার প্রমুখ। জয়ী ও রার্নাস দলের হাতে ট্রফি ও নগদ টাকা তুলে দেওয়া হয়। সুব্রতবাবু বলেন, “এই এলাকার ছেলেমেয়েদের খেলাধুলার মান উন্নয়নের জন্য কোনও সহযোগিতা লাগলে আমি সাহায্য করব।” খেলা পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন জহুর হালদার, দিলীপ প্রামাণিক ও নাসিরউদ্দিন লস্কর। দি দেরিয়া ক্লাবের সম্পাদক জয়ন্ত ঘোষাল বলেন, “এই ক্লাবের ১২৯ বছর পূর্তিতে বার্ষিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে এই নক আউট ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। মাঠে খেলা দেখতে কয়েক হাজার দর্শক উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

মন্দিরে চুরি
নিজস্ব সংবাদদাতা • স্বরূপনগর

একটি মন্দির থেকে বিভিন্ন ধাতুর অনেকগুলি মূর্তি-সহ গয়না লুঠ করে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে স্বরূপনগরের গোবিন্দপুর পঞ্চায়েতের গোবরা গ্রামের পটেশ্বরী মন্দিরে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। ওই মন্দিরের সেবাইত দেবাশিস মুখোপাধ্যায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশ জানায়, শনিবার সকালে দেখা যায় মন্দিরের লোহার গ্রিলের গেট এবং কাঠের দরজার তালা ভাঙা। ভিতরে ছিল কষ্টিপাথরের নারায়ণ মূর্তি। সোনা এবং রুপোর পাতে মোড়ানো কষ্টিপাথরের একাধিক ছোট মূর্তিও ছিল। ছিল আরও কিছু গয়না। সবই লুঠ করে পালায় দুষ্কৃতীরা। স্থানীয় দুষ্কৃতীদের সঙ্গে বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরাও এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কিনা, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

প্রৌঢ়ের মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • ফলতা

গাছে উঠে সজনে ডাঁটার ডাল কাটার সময়ে বিদ্যুত্‌স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক প্রৌঢ়ের। শনিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে ফলতার রুখিয়া গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম নুরহোসেন হাসান (৫৩)। বাড়ি ডায়মন্ড হারবারের সিংবেড়িয়া গ্রামে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ সজনে ডাঁটা ব্যবসায়ী নুরহোসেন লিজ নেওয়া গাছে ডাঁটা পারতে ওঠেন। ওই গাছের নীচ দিয়েই গিয়েছে হাইটেনশন লাইনের তার। ডালের কিছুটা অংশ ঝুলে গিয়ে বিদ্যুত্‌ লাইনের তারে ঠেকে যায়। গাছেই বিদ্যুত্‌স্পৃষ্ট হয়ে মারা যান ওই প্রৌঢ়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মেনলাইন বন্ধ করে ওই প্রৌঢ়ের দেহ উদ্ধার করে। একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে দেহ ময়না-তদন্তের জন্য ডায়মন্ড হারবার জেলা হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।

তিন দুষ্কৃতী গ্রেফতার

আগ্নেয়াস্ত্র-সহ তিন দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে বসিরহাট ও সন্দেশখালি এলাকা থেকে তাদের ধরা হয়। তাদের কাছ থেকে দুটি রিভলবার ও দু’রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশ জানায়। পুলিশ সূত্রের খবর, বসিরহাটের মেরুদণ্ডি গ্রামে ওই দিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হচ্ছিল। সেখানে দুষ্কৃতীরা মারামারি শুরু করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মুন্না সর্দার এবং বাপি সর্দার নামে দু’জনকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে একটি গুলি ভর্তি রিভলবার উদ্ধার করা হয়েছে। অন্য দিকে, হাঁসা দাস নামে এক দুষ্কৃতী সন্দেশখালির রাজবাড়ি গ্রামে ডাকাতির উদ্দেশে এসেছে বলে পুলিশের কাছে খবর আসে। সেখান থেকেই তাকে গ্রেফতার করা হয়। দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুমড়োখালি গ্রামে হাঁসার বাড়ি। তার কাছ থেকেও একটি গুলি ভর্তি রিভলবার উদ্ধার করেছে পুলিশ।

নিজের হাতে। বনগাঁয় তোলা ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement