টুকরো খবর

এক যুবকের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে ঢোলাহাটের ফেরিঘাট থেকে ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম জামাত মোল্লা (৩২)। বাড়ি ওই এলাকার তীরপুর গ্রামে। এলাকায় বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে সে জড়িত ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৪ মার্চ ২০১৫ ০১:৩২
Share:

যুবকের দেহ উদ্ধার, সন্দেহ খুন
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঢোলাহাট

Advertisement

এক যুবকের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে ঢোলাহাটের ফেরিঘাট থেকে ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম জামাত মোল্লা (৩২)। বাড়ি ওই এলাকার তীরপুর গ্রামে। এলাকায় বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে সে জড়িত ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। জামাতের স্ত্রী খইরুল নেহারবিবির অভিযোগের ভিত্তিতে একটি খুনের মামলা রুজু করে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বেশ কিছুদিন ধরে জামাতের সঙ্গে স্থানীয় একদল দুষ্কৃতীর টাকার বখরা নিয়ে বিবাদ চলছিল। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ জামাতের মোবাইলে ফোন আসে। এরপরই সে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। রাতে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন তার খোঁজ শুরু করেন। কিন্তু তার মোবাইল বন্ধ ছিল। এ দিন সকালে বাড়ি থেকে প্রায় পাঁচশ মিটার দূরে ফেরিঘাটের কাছে একটি পরিত্যক্ত ঘরে তার দেহ পড়ে থাকতে দেখেন বাসিন্দারা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে দেহটি উদ্ধার করে ডায়মন্ড হারবার জেলা হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায়। পুলিশ জানিয়েছে, জামাতের গলার নলি কাটা ছিল। তার সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। ঘরের মেঝেয় রক্ত পড়ে ছিল। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, বখরা নিয়ে গোলমালেই খুন হয়েছে জামাত।

Advertisement

সাজা ঘোষণা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

বন্ধ দরজা খুলে প্রতিবেশীরাই জ্বলন্ত গৃহবধূকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছিল। কিন্তু বাঁচানো যায়নি মধ্যমগ্রামের হুমাইপুরের ঊষারাণি মণ্ডলকে। আর জি কর হাসপাতালে মৃত্যুর আগে তিনি জানান, স্বামী অমরেশ দাস তাঁর গায়ে কেরসিন ঢেলে আগুণ ধরিয়ে দেয়। ২০০৯ সালের ২৮ মে-র সেই ঘটনার বিচার চলছিল বারাসত আদালতে। মামলার সরকারি কৌঁসুলি রণজিত্‌ সাহা জানিয়েছেন, অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় মঙ্গলবার অমরেশকে যাবজ্জীবণ কারাদণ্ডের নিদের্শ দেন বারাসত আদালতের পঞ্চম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক তপন কুমার মণ্ডল।

গাড়ির ধাক্কায় মৃত পথচারী

গাড়িতে চাপা পড়ে মৃত্যু হল এক পথচারীর। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে বনগাঁর গোবরাপুর বাজারে বনগাঁ-বাগদা সড়কে। পুলিশ জানায়, মৃতার নাম সরস্বতী বারুই (৬১)। গাড়িটির চালক মণীতোষ বিশ্বাস সোমা বিশ্বাস নামে এক পথচারী আহত হয়েছেন। তাঁরা বনগাঁ হাসপাতালে চিকিত্‌সাধীন। পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ সোমাদেবী গোবরাপুর থেকে হেঁটে গাঁড়াপোতার দিকে যাচ্ছিলেন। সে সময় একটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিছন থেকে তাঁকে ধাক্কা মারে। কিছুটা দূরে গিয়ে গাড়িটি উল্টে যায়। তার তলায় চাপা পড়েন সরস্বতীদেবী। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।

শ্রমিক জখম

কারখানায় কাজ করতে গিয়ে জখম হলেন এক শ্রমিক। মাধাবেন্দু পুতি নামে ওই শ্রমিককে কলকাতার পৈলানে ইএসআই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, ফলতার চার নম্বর সেক্টরে একটি সকেট তৈরির কারখানার শ্রমিক মাধাবেন্দু এ দিন কাজ করার সময় জখম হন। ফলতার শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি অরুময় গায়েন বলেন, “মালিককে চিকিত্‌সার খরচ দেওয়ার জন্য আবেদন করেছি।” ম্যানেজার সজ্জ্বল অগ্রবাল জানান, কর্তৃপক্ষ ওই শ্রমিকের চিকিত্‌সার দায়িত্ব নিয়েছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement