৪ অক্টোবর। দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর। ৯ বছরের ছাত্রী কোচিং ক্লাসে পড়তে যায়। আর বাড়ি ফেরেনি চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রীটি। সে রাতেই গ্রেফতার অভিযুক্ত, উদ্ধার ধর্ষিতা নাবালিকার দেহ।
৬ ডিসেম্বর অভিযুক্ত মুস্তাকিন সর্দারকে নাবালিকা ধর্ষণ ও খুনের অপরাধে ফাঁসির সাজা ঘোষণা করে বারুইপুর আদালত। শুধুই কি ডিজিটাল ও ফরেনসিক তথ্য প্রমাণ? নাকি অন্য কোনও বিশেষ উপায়? অপরাধীকে ধরা থেকে ফাঁসির সাজা পর্যন্ত পথ কী ভাবে পেরোল পুলিশ?