মধ্যমণি যখন ড্যানিয়েল সাইরাস। বাগানের জয়ের নায়কও তিনি।
মোহনবাগান ১ ইন্ডিয়ান অ্যারোজ ০
(সাইরাস)
অভিজ্ঞতার কাছে হার মানল তারুণ্যের তেজ। ভেঙ্কটেশের ইন্ডিয়ান অ্যারোজের থেকে সবুজ-মেরুনের ফ্রান গনজালেজ, হোসেবা বেইতিয়া, ড্যানিয়েল সাইরাসদের অভিজ্ঞতা সব অর্থেই বেশি। তাই কল্যাণীতে শেষ হাসি তোলা থাকল কিবু ভিকুনার দলের জন্য। বৃহস্পতিবার কল্যাণীতে ইন্ডিয়ান অ্যারোজকে হারিয়ে আই লিগের শীর্ষে পৌঁছে গেল সবুজ-মেরুন ব্রিগেড।
ম্যাচের আগে দল হিসেবে ইন্ডিয়ান অ্যারোজকে সমীহই করেছিলেন বাগান কোচ কিবু। স্পেন, পোল্যান্ডে কোচিং করা কিবু জানতেন তরুণ ফুটবলারদের নিয়ে তৈরি ইন্ডিয়ান অ্যারোজ অকুতোভয় হয়। হারানোর ভয় থাকে না তাদের। উদ্যম, ইচ্ছাশক্তি এবং দৌড়কে মূলধন করে বিপক্ষকে বেগ দেওয়ার চেষ্টা করে।
কিন্তু মোহনবাগানের মতো বড় দলের বিরুদ্ধে লড়তে হলে স্কিল দরকার। ইন্ডিয়ান অ্যারোজের ছেলেরা সেই স্কিল এখনও রপ্ত করতে পারেনি। ম্যাচে একটির বেশি গোল হয়নি। অবশ্য একাধিক গোল হতেও পারত।
ইন্ডিয়ান অ্যারোজও গোল করতে পারত। খেলার ১৮ মিনিটে ড্যানিয়েল সাইরাস বাঁ পায়ের শটে গোল করেন। সেই গোলই জেতাল মোহনবাগানকে। এক গোলে জয় হোক বা একাধিক গোলে, পয়েন্ট তো আসবে সেই তিন। তাই তিন পয়েন্ট এবং শীর্ষ স্থান কিবুর ছেলেদের মুখে এনে দিল হাজার ওয়াটের আলো।