জয়ের মুকুট কার, উত্তেজনায় ফুটছে এ পার-ও পার

আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। তার পরই শুরু হয়ে যাবে ধোনি-মাশরাফিদের লড়াই। রবিবাসরীয় ঢাকা যেন সকাল থেকেই উত্তেজনায় ফুটছে। ফাইনালে জয়ের মুকুট শেষ পর্যন্ত কার মাথায় উঠবে এই নিয়ে এ পার-ও পার যেন এক হয়ে গিয়েছে।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০৬ মার্চ ২০১৬ ১২:২২
Share:

এমন ভাবেই উত্তেজনায় ফুটছে দু’দেশ। এএফপি-র তোলা ছবি।

আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। তার পরই শুরু হয়ে যাবে ধোনি-মাশরাফিদের লড়াই। রবিবাসরীয় ঢাকা যেন সকাল থেকেই উত্তেজনায় ফুটছে। ফাইনালে জয়ের মুকুট শেষ পর্যন্ত কার মাথায় উঠবে এই নিয়ে এ পার-ও পার যেন এক হয়ে গিয়েছে। এরা বলে আমরাই জিতব, ওরা বলে আমরা। মাঠের বাইরের যুদ্ধের চিত্রটা অনেক বেশি আবেগপূর্ণ ও উত্তেজনাময়। মাঠের ভিতরে মাশরাফিরা ভারত বধ করবেন, না কি ভারত মাশরাফিদের— এ আলোচনার অন্ত নেই। সোশ্যাল মিডিয়াতেও আজকের খেলা নিয়ে অনবরত বাকযুদ্ধ ঘটে চলেছে। ফাইনালে ওঠার পর থেকেই তেতে রয়েছেন মাশরাফি-মুর্তাজা-তামিমরা। যে ভাবে এশিয়া কাপ থেকে পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কাকে একেবারে মাঠের বাইরে ছুড়ে ফেলে দিল, তা প্রশংসনীয়। কিন্তু এই আসাধারণ পারফরম্যান্সের জন্য আবেগের জোয়ারে ভাসতে চাননা মাশরাফিরা। বরং অনেক বেশি কুল থেকে মাঠের ভিতরে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চান। কারণ প্রতিপক্ষ যে ভারত! বাঘেরা জানাচ্ছেন, সচেতন, সাবধান ঠিকই, কিন্তু ভয় নয়, বুক চিতিয়েই ধোনির ছেলেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন তাঁরা। ধোনির তিন অস্ত্রকে (বুমরা, নেহরা, অশ্বিন) সামলানোর জন্য ইতিমধ্যেই স্ট্র্যাটেজি তৈরি করে ফেলেছেন তাঁরা। সারা ঢাকা জুড়ে এখন একটাই স্লোগান— পাকিস্তান গেছে, শ্রীলঙ্কা গেছে, এ বার ভারতের পালা। ২০১২-র এশিয়া কাপে এই শের-ই-বাংলা স্টে়ডিয়ামেই ভারতকে ৫ উইকেটে হারিয়েছিল বাঘেরা। আজ তার পুনরাবৃত্তি ঘটাবে বাঘেরা নাকি এ বার সেই হারের বদলা নেবে ভারত! জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকটা ঘণ্টা।

Advertisement

এই সংক্রান্ত আরও খবর...

• এশীয় ফাইনালের প্রত্যুষে অভূতপূর্ব উত্তাপ

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement