বোর্ড কর্তাদের চিঠি আদিত্যর

সুপ্রিম কোর্টে শুনানির চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে বোর্ড কর্তাদের চিঠি পাঠালেন আদিত্য বর্মা। অন্তর্বর্তিকালীন প্রেসিডেন্ট শিবলাল যাদব সহ বাকি রাজ্য সংস্থাদের চিঠি মারফত আর্জি পেশ করলেন নির্বাচন আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে করে ফেলতে। মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত যা খবর, তাতে বিহার ক্রিকেট সংস্থার চিঠিকে ঘিরে বিশেষ কোনও প্রতিক্রিয়া নেই। অন্তর্বর্তিকালীন প্রেসিডেন্ট শিবলাল যাদব কিছু বলতে চাননি। মিডিয়াকে এড়িয়ে গিয়েছেন।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৩:০৫
Share:

সুপ্রিম কোর্টে শুনানির চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে বোর্ড কর্তাদের চিঠি পাঠালেন আদিত্য বর্মা। অন্তর্বর্তিকালীন প্রেসিডেন্ট শিবলাল যাদব সহ বাকি রাজ্য সংস্থাদের চিঠি মারফত আর্জি পেশ করলেন নির্বাচন আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে করে ফেলতে।

Advertisement

মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত যা খবর, তাতে বিহার ক্রিকেট সংস্থার চিঠিকে ঘিরে বিশেষ কোনও প্রতিক্রিয়া নেই। অন্তর্বর্তিকালীন প্রেসিডেন্ট শিবলাল যাদব কিছু বলতে চাননি। মিডিয়াকে এড়িয়ে গিয়েছেন। একই রকম ভাবে শ্রীনি মামলার শুনানির চব্বিশ ঘণ্টা পরেও বোর্ডের সদস্যরা নিশ্চুপ। শশাঙ্ক মনোহরের মতো কেউ কেউ পুরনো বিদগ্ধ কর্তাদের এ দিন ফোন করেছেন। কিন্তু পুরোটাই নাকি বোর্ডের অবস্থার আন্দাজ পেতে। নির্বাচনের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ নিয়ে নাকি নয়।

এ দিন চিঠি মারফত শিবলাল-সহ বোর্ড কর্তাদের কাছে আদিত্য আবেদন করেন, ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সেরে ফেলতে। বলা হয়, বোর্ডের কিছু কর্তা পরিকল্পনা করছেন বার্ষিক সভা অনির্দিষ্ট কালের জন্য পিছিয়ে দিতে। যা থেকে পরিষ্কার, শ্রীনিবাসন যত দিন সুপ্রিম কোর্ট থেকে ছাড়পত্র না পাচ্ছেন, তত দিন নির্বাচন ঝুলিয়ে রাখা হবে। যেটা হলে বোর্ডের ভাবমূর্তি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আদিত্যর মতে, কোনও ব্যক্তিই সংস্থার ঊর্ধ্বে নন। এবং কোনও একজনের জন্য বার্ষিক সভা পিছনোর মানে হয় না। বরং সভা ডেকে নতুন পদাধিকারীদের নির্বাচন করা উচিত।

Advertisement

কিন্তু তাতে বিশেষ লাভ হয়নি। এমআরএফের সঙ্গে বোর্ডের গাঁটছড়া বাঁধার অনুষ্ঠানে শিবলালকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, “এ সব নিয়ে কথাবার্তা বলার মঞ্চ এটা নয়।” বোর্ড সদস্যদেরও কারও কারও কাছে আদিত্যর চিঠি পাত্তা পাচ্ছে না। বরং বলা হচ্ছে, নির্বাচন যদি সময়ে করতে হয়, তা হলে আদিত্য নয়, সদস্যদের করতে হবে। এখনও পর্যন্ত বার্ষিক সভা ডাকার দিনক্ষণ নির্ধারণের জন্য কোনও ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডাকার বার্তা আসেনি বোর্ড সচিব সঞ্জয় পটেলের থেকে। বলা হচ্ছে, সচিব নিজে না ডাকলে বোর্ডের দশ সদস্য মিলে একযোগে রিকুইজিট বৈঠক ডাকতে পারেন নিজেদের মধ্যে। সেটা শিবলালের কাছে চিঠি জমা করে ডাকলেই সম্ভব। কিন্তু মুশকিল হল, রিকুইজিট বৈঠক ডাকার মতো কাউকে এ দিন রাত পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement