২০ কোচের হলে ১৫টি এসি থ্রি টিয়ার, ৪টি এসি টু টিয়ার, একটি ফার্স্ট এসি কোচ। ২৪ কোচে ১৯টি থ্রি এসি, ৪টি এসি টু টিয়ার , একটি ফার্স্ট এসি কোচ। রাজধানী, দুরন্তের মতো ট্রেনে ব্যবহার করা হবে কোচগুলি।
ফাইল চিত্র।
মাঝারি থেকে দূর পাল্লার দ্রুতগামী ট্রেনের চাহিদা মেটাতেই স্লিপার কোচের সুবিধাযুক্ত আরও ২০০টি বন্দেভারত এক্সপ্রেস নির্মাণের জন্য দরপত্র চাইল ভারতীয় রেল। ২৬ জুলাইয়ের মধ্যে জমা দিতে হবে। যন্ত্র জুড়ে ট্রেনগুলি তৈরির পরিকল্পনা। অর্থমন্ত্রীর বাজেট ঘোষণার সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই প্রায় ২৬ হাজার কোটি টাকার ওই প্রকল্পে আরও আধুনিক এবং হাল্কা ধরনের কোচ তৈরির লক্ষ্যে দর চাওয়া হয়েছে।
স্বাভাবিক অবস্থায় ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৬০ কিলোমিটার এবং পরীক্ষার সময় ১৮০ কিলোমিটার গতিতে ছুটতে পারে, এমন ট্রেন সেট নির্মাণের জন্য স্টেনলেস স্টিল এবং অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি কোচের কথা ভাবা হয়েছে। স্টেনলেস স্টিলের কোচগুলি আগের তুলনায় আরও হাল্কা করার পরিকল্পনা। রেল সূত্রে খবর, চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি এবং মহারাষ্ট্রে লাটুরের মারাঠওয়াড়া রেল কোচ ফ্যাক্টরিতে নির্মাণ এবং পরীক্ষা হবে। সম্ভাব্য খরচ রেক পিছু ১৩০ কোটি টাকা। একটি ট্রেনের আয়ু ৩৫ বছর ধরা হয়েছে। ওই সময় পর্যন্ত রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বও নির্মাণ সংস্থার।
প্রথম দু’টি বন্দেভারতের পরে আরও ৭৫টি ট্রেন তৈরি হচ্ছে। তার পরে হবে এই ২০০টি। দরপত্র মঞ্জুর হওয়ার পরে ৬ বছর ১০ মাসের কাজ শেষ করতে হবে। সূত্র বলছে, নতুন ট্রেনগুলি ১৬, ২০ এবং ২৪ কোচের হবে। ১৬ কোচের ট্রেনে ১১টি থ্রি এসি, ৪টি এসি টু টিয়ার এবং ১টি ফার্স্ট এসি থাকবে। ২০ কোচের হলে ১৫টি এসি থ্রি টিয়ার, ৪টি এসি টু টিয়ার, একটি ফার্স্ট এসি কোচ। ২৪ কোচে ১৯টি থ্রি এসি, ৪টি এসি টু টিয়ার , একটি ফার্স্ট এসি কোচ। রাজধানী, দুরন্তের মতো ট্রেনে ব্যবহার করা হবে কোচগুলি।