বলিউডের কিছু নায়িকাকে দেখে মনে হয়, বয়স যেন থমকে দাঁড়িয়ে আছে। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে একইরকম রয়েছে তাঁদের চেহারা। আবার অনেকেই এমন আছেন, যাঁদের চেহারা বয়সের কাছে হার মেনেছে।
যেমন কঙ্কণা সেন শর্মা ও নার্গিস ফকরি, দু’জনেই এ বছর চল্লিশ বছর পূর্ণ করেছেন।
‘লগন’-এর গ্রেসি সিংহকে মনে আছে? অনেক দিন তিনি শিরোনাম ও প্রচারের বাইরে। দেখাও যায়নি উল্লেখযোগ্য ভূমিকায়। তিনি আর করিনা কপূর সমবয়সি। এ বছর পূর্ণ করলেন ৩৮ বছর বয়স।
মালাইকা অরোরা এবং ঐশ্বর্যা রাই, দু’জনকে দেখলেই মনে হয়, যেন চেহারায় চির বসন্ত। অথচ গত বছরই পূর্ণ করেছেন ৪৫ তম জন্মদিন।
আয়েষা টাকিয়া এবং দীপিকা পাড়ুকোন এ বছর পূর্ণ করেছেন ৩৩ বছর বয়স।
পরিণীতি চোপড়া এবং অনুষ্কা শর্মার বয়স এ বছর হল ৩১ বছর।
মাধুরী দীক্ষিতেরও বয়স বাড়ে, বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে না ভক্তদের। কিন্তু তিনিও নয় নয় করে পার করেছেন বাহান্নটি বসন্ত। নন্দনা সেন তাঁর সমবয়সী।
এখনও পুরোদমে কাজ করছেন হেমা মালিনী। ছবিতে তাঁকে কম দেখা গেলেও বিজ্ঞাপনে তিনি পরিচিত মুখ। পাশাপাশি তাঁকে দেখা যায় নাচের মঞ্চে। এছাড়া রাজনীতির ব্যস্ততা তো আছেই। কিন্তু জানেন কি, হেমা মালিনী ও ফরিদা জালাল দু’জনেই সত্তরোর্ধ্ব ও সমবয়স্ক।
শাহরুখ খান ও মিলিন্দ সোমন এ বছর পূর্ণ করেছেন ৫৩ বছর।
নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিক এবং হৃতিক রোশন দু’জনের অভিনয়ের ঘরানা সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুর। দেখে মনেই হয় না, তাঁদের দু’জনেরই বয়স পেরিয়েছে ৪৫ বছর।
সানি দেওল ও অলোকনাথ পূর্ণ করলেন ৬৩ বছর বয়স। না বলে দিলে বোঝার উপায় নেই।
শুনতে বিস্ময়কর লাগলেও এটাই সত্যি, প্রাক্তন অভিনেত্রী ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি বয়সে শিল্পা শেট্টীর থেকে দু’ বছরে ছোট। শিল্পার বয়স ৪৪ বছর। স্মৃতি ৪৩ বছর বয়সী।