—নিজস্ব চিত্র।
তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ তুললেন জলপাইগুড়ি বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদ জয়ন্ত রায়। অন্য দিকে পাল্টা তোপ দাগল শাসকদলও।
লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটে অশান্তির বিক্ষিপ্ত ছবি দেখা গিয়েছে আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে। জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ডাবগ্রাম-ফুলবাড়িতে বিজেপির বুথ অফিস পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। যদিও তৃণমূলের দাবি, এ রকম কোনও ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল জড়িত নয়। জেলার বিভিন্ন বুথের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরছেন প্রার্থী জয়ন্ত। সঙ্গে ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ির বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়। ফুলবাড়ি এলাকার বিভিন্ন বুথ পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জয়ন্ত বলেন, ‘‘এমনি সকাল থেকে পরিস্থিতি ঠিকই রয়েছে। কিন্তু গতকাল থেকে কিছু কিছু জায়গায় অশান্তি করার চেষ্টা করছিল তৃণমূল আশ্রিত কিছু লোক। জলপাইগুড়ি সদরে গভর্নমেন্ট গার্লস হাই স্কুলে জলপাইগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সৈকত চট্টোপাধ্যায় ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ৫০ মিটারের মধ্যে দাঁড়িয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। বিভিন্ন অনৈতিক কাজ করছেন।’’
অন্য দিকে জলপাইগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সৈকত চট্টোপাধ্যায় এ বিষয়ে বলেন, ‘‘৫০ মিটার বা ১০০ মিটার বা ২০০ মিটার কী ভাবে গুনতে হয়, হয়তো উনি জানেন না। উনি খুব হতাশ। আমি ওঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলি, প্রাক্তন সাংসদের প্যাডটা ছাপিয়ে নিন।’’