প্রতীকী চিত্র
এক দিকে সারা বিশ্বের শেয়ার বাজারে চিনের করোনাভাইরাসের প্রভাব। অন্য দিকে ভারতে বকেয়া লাইসেন্স এবং স্পেকট্রাম ফি মেটানো নিয়ে টেলিকম সংস্থাগুলির সমস্যা। এই দুয়ের জেরে মঙ্গলবার সারা দিনই অস্থির থাকল সেনসেক্স ও নিফ্টি। দিনের শেষে সেনসেক্স পড়েছে ১৬১.৩১ পয়েন্ট। এই নিয়ে গত চার দিনে সূচকের মোট পতন হল ৬৭১.৫৭ পয়েন্ট। ১২ হাজারের নীচে নেমেছে নিফ্টি। ডলারের নিরিখে টাকার দামও কমেছে। ১ ডলারের দাম ২২ পয়সা বেড়ে হয়েছে ৭১.৫৪ টাকা।
টেলিকম দফতর (ডট) যাতে কড়া ব্যবস্থা না নেয়, সে জন্য সুপ্রিম কোর্টে ভোডাফোন আইডিয়া আবেদন জানালেও, শীর্ষ আদালত এই সংক্রান্ত কোনও নির্দেশ দেয়নি। বিশেষজ্ঞদের মতে, এরই বিরূপ প্রভাব পড়েছে শেয়ার বাজারে। টেলিকম সংস্থাগুলির ঋণ শোধের বিষয়েও তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। যার ফলে পড়েছে বেশ কিছু ব্যাঙ্কের শেয়ার দর। এ দিন বিদেশি লগ্নিকারী সংস্থা এবং ভারতীয় আর্থিক সংস্থাগুলি মোট শেয়ার বিক্রি করেছে ৩৮৩.৭৮ কোটি টাকার।
আগামী ২৭ মার্চ থেকে নিফ্টি-৫০ তালিকায় ইয়েস ব্যাঙ্ক থাকছে না। তার বদলে শ্রী সিমেন্ট তালিকায় ঢুকছে বলে সংবাদ সংস্থার খবর।