১৯৬৮ সালে প্রথম পুজোর শুরু সাবেকিয়ানার মাধ্যমে। এই পুজো প্ৰাঙ্গণে আছে প্রতিষ্ঠিত দক্ষিণাকালী মায়ের মন্দির এবং সংলঙ্গ শিব মন্দির। আজ এই দুর্গাপুজো ৫৫ তম বর্ষে পড়ছে।
পুজো প্রাঙ্গণের উত্তরে আছে গুরুদ্বার এবং দক্ষিণে আছে মসজিদ। পূর্বে আছে খ্রিস্টানদের চার্চ। এ ছাড়া বিমানবন্দরের কাছেই অবস্থিত বলে অনেক ভিন্নধর্মী মানুষের সমাগম হয়। সেই কারণেই প্রতি বছর আমরা সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এমনই দূর্গা মায়ের আরাধনা করা হয়।
এ বছরের থিম দুর্গা মায়ের আরেক রূপ মা ‘আনন্দময়ী’কে ঘিরে। মা আনন্দময়ী কী ভাবে জগৎসংসারে বিচরণ করছেন, কী ভাবে সমাজের বিভিন্ন স্তরে তাঁর কর্মের প্রতিবিম্ব রেখে চলেছেন। মা যেমন বিশ্ব ব্রহ্মান্ড পরিচালনা করেন, সে রকম সংসার পরিচালন কর্তার নাম ও মা। সেই বিবরণ ফুটে উঠবে এই বছরের পুজোর মাধ্যমে।
পুজোর সম্পাদক মানব পালের কথায়, ‘‘মা আমাদের সৃষ্টি কর্তা, মা আমাদের রক্ষা কর্তা। মা আমাদের যে ভাবে পরিচালনা করেন তাই নিয়েই আমাদের এ বারের মণ্ডপ সজ্জা।“
থিম : আনন্দময়ী
থিম শিল্পী : অরিজিৎ অম্বলি
প্রতিমা শিল্পী : তনু পাল
কী ভাবে যাবেন : যশোর রোড ধরে দমদম থেকে এয়ারপোর্ট ২নম্বর গেটের দিকে এগোলে ঠিক এক নম্বর গেটের সিগন্যালটি পেরিয়ে রয়েছে একটি মসজিদ। সেই মসজিদের পাশেই পুজোর মাঠ। যশোর রোডের উপরেই এই পুজা মণ্ডপ। বাস স্টপ কালীবাড়ি।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।