সুয়ারেজ ৪। মেসি ৩।
বুধবার রাতে বিশ্বফুটবল ফের বুঝল মেসি-জাদু একচুল ফিকে হয়নি। কোপা দেল রে সেমিফাইনালকে সাধারণ একটা ম্যাচে বদলে দিলেন মেসি-সুয়ারেজ। সেমিফাইনালের প্রথম পর্বে ভ্যালেন্সিয়াকে ৭-০ উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা। স্কোরশিটে ক দুটোই নাম— মেসি ও সুয়ারেজ।
এলএম টেন যখন হ্যাটট্রিক করে কেরিয়ারে ৫০০ গোলের মাইলফলক গড়লেন, তখন হ্যাটট্রিক-সহ চার গোল করে সুয়ারেজ তাঁর সমালোচকদের বোঝালেন কেন তিনি ‘এমএসএন’ ত্রিশূলের সবচেয়ে ধারালো ফলা।
‘এমএস’-য়ের গোলমালার পাশাপাশি ‘এন’-য়েরও সুযোগ ছিল গোল-পার্টিতে যোগ দেওয়ার। নেইমার অবশ্য পেনাল্টি ফস্কে সেই সুযোগ নিতে পারলেন না। কিন্তু গোল না পেলেও গোটা ম্যাচে নিজস্ব স্কিলে ভ্যালেন্সিয়া ডিফেন্সকে নাস্তানাবুদ করেন ব্রাজিলের ওয়ান্ডারকিড। অনেকগুলো গোলের পাসও বাড়ান। প্রথমার্ধের শেষের দিকে ভ্যালেন্সিয়ার মুস্তাফি লাল কার্ড দেখেন। বিপক্ষের দশ জন হয়ে পড়ার উপর অবশ্য ম্যাচটা খুব বেশি বদলায়নি। কারণ তার আগেই বার্সা ৩-০ এগিয়ে ছিল। বিরতির পরে আরও চার গোল দিয়ে প্রথম পর্বেই কার্যত টাই শেষ করে দিল লুইস এনরিকের দল।
ম্যাচ শেষে ফের কাঠগড়ায় তোলা হল ভ্যালেন্সিয়া ব্রিটিশ কোচ গ্যারি নেভিলকে। যিনি কোচ হওয়ার পরে এখনও একটাও লা লিগা ম্যাচ জিততে পারেননি। সমর্থকদের টিটকিরি শোনা থেকে ফুটবলারদের রাগ দেখতে হল নেভিলকে। স্বয়ং নেভিলও স্বীকার করলেন তাঁর ছোট্ট কোচিং কেরিয়ারে এটা অন্যতম অন্ধকার অধ্যায়। ‘‘বার্সেলোনা হারটা আমার জীবনে অন্যতম খারাপ মুহূর্ত। সবচেয়ে খারাপ লাগছে ভ্যালেন্সিয়া সমর্থকদের জন্য।’‘
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy